জানা গেছে যে পাপুল লোকজন কে ধোকা দিয়ে তার সম্পদ জোগাড় করে এবং কুয়েতের প্রভাবশালী সরকারী কর্মকর্তাদের দ্বারা তাকে ঘুষ, উপহার ও সহায়তার মাধ্যমে সহায়তা করেছিল।
কুয়েতের সংসদ, সরকার, মিডিয়াসহ সবাই এ বিষয়ে নিয়ে কথা বলছেন। কিন্তু বাংলাদেশ দূতাবাসের কাছে এ বিষয়ে কোন ও তথ্য জানাইনি এখন পর্যন্ত।
তদন্তে বের হয়ে এসেছে পাপুল প্রতি বছর বিভিন্ন ঘুষ, উপহার ও অন্যান্য খরচ বাদে প্রায় ৬০ কোটি টাকা নেট লাভ করতেন।
এছাড়া পাপুল এবং তার কোম্পানির প্রায় ৫০ লাখ কুয়েতি দিনার (প্রায় ১৪০ কোটি টাকা) ব্যাংকে জমাকৃত অর্থ ফ্রিজ করার জন্য ওই দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনুরোধ করেছে পাবলিক প্রসিকিউটর।
এই বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশন বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি আরো বলেন: “স্বাভাবিকভাবেই, এটি একটি দুঃখজনক ঘটনা এবং অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক। কুয়েতে এ নিয়ে অনেক আলোচনা হয়।
2021-01-30 06:29:31
আপনার মতামত লিখুন :